ঘুমানোর সময় মোবাইল ফোন কতটুকু দূরত্বে রাখা উচিত ?
ঘুমানোর সময় মোবাইল ফোন যেকোন দূরত্বে রাখা যেতে পারে। গবেষণায় একটা ব্যাপার আছে যেটাকে বলে পরিসংখ্যানগত তাৎপর্য (statistical significance)। মোবাইল ব্যবহারের সাথে বা মোবাইলের বিকিরণের সাথে কোন ধরণের ক্যান্সার বা স্নায়বিক সমস্যার সম্পর্ক আছে কি না সেটা নিয়ে গত ৩০ বছরে অনেক গবেষণা হয়েছে। কোন গবেষণায়ই এদের মাঝে কোন সম্পর্ক পাওয়া যায় নি।
এ নিয়ে বিস্তারিত জানার ইচ্ছে থাকলে নিচের দুটো সূত্র থেকে পড়ে নিতে পারেন। এ সূত্রগুলোতে প্রতিটা তথ্যের সাথে তাদের গবেষণার সূত্র দেয়া আছে। এবং কেন মোবাইল ব্যবহারের সাথে প্রচলিত গুজবগুলোর সম্পর্ক নেই সেটি ব্যাখ্যা করা আছে।
তাহলে কেন এই গুজবগুলো দেখা যায়? কারণ কোন খবরের ওয়েবসাইট ভয় দেখানো শিরোনামে লেখা লিখলে মানুষ সেটা সামাজিক গণমাধ্যমে বেশি শেয়ার করবে। বেশি শেয়ার করলে বেশি মানুষ পড়বে আর সেটা থেকে বিজ্ঞাপনের আয়ে বেশি হবে। এটুকুই।
স্বাস্থ্যগত কারণে মোবাইল ব্যবহারের ক্ষেত্রে সাবধান থাকা উচিৎ শুধুমাত্র যারা পেসমেকার ব্যবহার করে
আর সামাজিক মাধ্যমে বিকিরণ (radiation) নিয়ে ভয় দেখায় (fear mongering) এমন মানুষের অভাব নেই। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আমরা নানাভাবে বিকরণের সম্মুখীন হই। জেনে অবাক হবেন, প্রতি সেকেন্ডে আমাদের শরীরের ভেতর দিয়ে ১০০ ট্রিলিয়ন নিউট্রিনো কণা চলে যায়
প্রশ্নটি ছিলঃ ঘুমানোর সময় মোবাইল ফোন কতটুকু দূরত্বে রাখা উচিত?